শেয়ার বাজার

বেপরোয়া ছাত্রদলের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের অনুসারীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪

বেপরোয়া ছাত্রদলের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের অনুসারীরা

৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ায় পাল্টে যায় দেশের দৃশ্যপট। পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দেড় দশকের বেশি সময়ের পর স্বস্তি ফেরে বিএনপিতে। উজ্জীবিত হন তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। কিন্তু, কিছু নেতাকর্মী শৃঙ্খলা পরিপন্থি কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ায় বিব্রত বিএনপির হাইকমান্ড।

এমন পরিস্থিতিতে দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় হার্ডলাইনে হাইকমান্ড। কেউ দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গেলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দলের শৃঙ্খলা ফেরাতে অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। কিন্তু তার এ পরিশ্রম ম্লান করে দিচ্ছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছিরের বেপরোয়া অনুসারীরা। দলের শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর ছাত্রদলের শীর্ষ নেতারাও।

বলা হচ্ছে, বিশৃঙ্খলাকারীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেও লাভ হচ্ছে না। ছাত্রদলের দায়িত্বশীলরা বলছেন, সামান্য অভিযোগ পেলেও সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এটা হচ্ছে সংগঠনের অবস্থান। তবে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ‘ব্লেম গেম’ও হচ্ছে বলে পাল্টা অভিযোগ তাদের।

বিভিন্ন পর্যায়ের ‘অবাধ্য’ নেতাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের স্তূপ পড়েছে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের কাছে। 

তেজগাঁও কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়াসিন ভূঁইয়া, সহ-সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমানের নেতৃত্বে জি এম ফারুক হোসেন নামে এক ব্যক্তিকে অস্ত্র দেখিয়ে প্রাইভেটকারে (ঢাকা-মেট্রো-ঘ-১৫-৮৬৯৫) তুলে দিয়ে যাওয়া হয়। এসময় সঙ্গে থাকা একটি স্যামসাং মোবাইল, অপো মোবাইল, ল্যাপটপ, তিনটি কম্পিউটার, সাত হাজার টাকা, ২০০ মার্কিন ডলার ছিনিয়ে নেয়। এরপর তাকে তেজগাঁও কলেজের পাশে ইন্দ্রপুরী ইন্টারন্যাশনাল হোটেলের ৪১১ নম্বর রুমে আটকে রাখেন। একপর্যায়ে সেখান থেকে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

এ বিষয়ে ভুক্তভোগী জি এম ফারুক আদাবর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে গেলেও তা নেওয়া হয়নি। পরে বাদী ও বিবাদীকে থানায় ডেকে নিয়ে বিষয়টির মীমাংসা করা হয়। যুবদলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্য সচিব রবিউল ইসলাম নয়নের মাধ্যমে মধ্যস্থতা হয় বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।

অভিযোগ রয়েছে, ইয়াসিন ও আব্দুর রহমান ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছিরের ঘনিষ্ঠজন হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

চট্টগ্রামের মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন নামের এক ব্যবসায়ীর অভিযোগ, গত ৩০ আগস্ট দুপুর আড়াইটার দিকে চট্টগ্রাম শহরের সেন্ট্রাল প্লাজার সামনে থেকে খুলশী থানা ছাত্রদলের সদস্য সচিব মো. নুর আলম সোহাগের নেতৃত্বে তাকে অপহরণ করা হয়। চোখ বেঁধে একটি গলিতে নিয়ে বেধড়ক মারধর করে সঙ্গে থাকা দুটি মোবাইল ছিনিয়ে নেয়। পরে তাকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে ৫০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। এসময় ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে তিনি প্রাণে রক্ষা পান বলে অভিযোগ করেন। বিষয়টি নিয়ে ছাত্রদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বরাবর অভিযোগ দিলেও অভিযুক্ত নুর আলম সোহাগের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

অভিযোগ রয়েছে, নুর আলম সোহাগ সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছিরের ঘনিষ্ঠজন হওয়ায় তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

গত ৪ সেপ্টেম্বর এক ব্যবসায়ীর কাছে চাঁদা চাওয়ার অভিযোগে কলাবাগান থানা ছাত্রদলের আহ্বায়ক ওবায়দুল ইসলাম সৈকতকে সাংগঠনিক পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়। তিনি ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিবের অনুসারী বলে জানা গেছে।

অভিযুক্তদের বিষয়ে জানতে চাইলে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির জাগো নিউজকে বলেন, ইয়াসিনের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ সেটা পরিষ্কার না। আর চট্টগ্রামের বিষয়ে কেউ অভিযোগ করলে আমরা দেখবো। সংগঠনের যে কোনো পর্যায়ের নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে সামান্যতম অভিযোগ থাকলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এটাই সংগঠনের অবস্থান। তবে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্লেম গেমও চলছে।

ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, ‘সংগঠনের নেতাকর্মীকে অনুসারী বানানোর যে কথাটা বলা হচ্ছে এটা খুবই দুঃখজনক। আমি ছাত্রদল সভাপতি, সবাই ছাত্রদল করেন। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তদন্তসাপেক্ষে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। বিষয়টি অচিরেই জানানো হবে।’

Dummy Ad 1

জাতীয় পার্টি নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার আশঙ্কা আছে

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১২ ডিসেম্বর, ২০২৩

জাতীয় পার্টি নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার আশঙ্কা আছে

বার্তাবেলা: আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি অংশগ্রহণ নাও করতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেলে তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভা শেষে এ মন্তব্য করেন তিনি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের দপ্তর বিষয়ক উপ-কমিটির এই মতবিনিময় সভা হয়।

জাতীয় পার্টি নির্বাচন থেকে সরে যাবে কি না- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আশঙ্কা আছে, আমাদের দলের অনেকেরই আশঙ্কা আছে; দেশের জনগণের মধ্যেও এটা নিয়ে একটা শঙ্কা আছে। কিন্তু এটা চূড়ান্ত কথা হিসেবে এই মুহূর্তে আমরা বিবেচনায় আনতে পারছি না।’

তিনি বলেন, ‘ডেমোক্রেসিতে অনেক কিছু সম্ভব। গণতান্ত্রিক নির্বাচনে বয়কট করা, ওয়াকআউট করা- এসব বিষয় গণতান্ত্রিক নির্বাচনের সব জায়গাতেই আছে। কী হবে এটা তো এই মুহূর্তে বলতে পারছি না, হলেও হতে পারে। কিন্তু এ ব্যাপারে এই মুহূর্তে আমি কী করে বলবো তারা সরে যাবে। এই মুহূর্তে বলতে পারছি না।’


ভোটের পর আ’লীগের দ্বিতীয় যৌথসভা বুধবার, সভাপতিত্ব করবেন কাদের

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১৫ জানুয়ারি, ২০২৪

ভোটের পর আ’লীগের দ্বিতীয় যৌথসভা বুধবার, সভাপতিত্ব করবেন কাদের

বার্তাবেলা ডেস্ক: দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ও সব সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের নিয়ে দ্বিতীয় যৌথসভা ডেকেছে আওয়ামী লীগ। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৩টায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হবে।

সোমবার (১৫ জানুয়ারি) আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বুধবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনগুলোর সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের যৌথসভা অনুষ্ঠিত হবে। এতে সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।


জাপা কার্যালয়
সকালে রওশন পন্থিদের দখলে, দুপুরে তালা মারলেন কাদের পন্থিরা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

সকালে রওশন পন্থিদের দখলে, দুপুরে তালা মারলেন কাদের পন্থিরা

জাতীয় পার্টির কাকরাইল কার্যালয় দখলে নিয়ে সকালে ‘আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম’ শুরুর ঘোষণা দেন রওশনপন্থিরা। তবে রওশনপন্থিরা বের হয়ে যাওয়ার পর দুপুরে দলীয় কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে ফের নিজেদের দখলে নেন জিএম কাদেরপন্থিরা।

শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) দুপুর দুইটার পর কাকরাইলের পাইওনিয়ার রোডের পাঁচ তালাবিশিষ্ট ওই কার্যালয়ে দেখা যায় এমন চিত্র। যদিও সেসময় দুইপক্ষের কোনো নেতাকর্মীকেই দলীয় কার্যালয়ে দেখা যায়নি।

এর আগে, এদিন সকাল ৮টায় কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে থাকা দলের প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান রওশনপন্থি নেতাকর্মীরা। এর মাধ্যমে তারা ওই কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরুর ঘোষণা দেন। ফুল দেওয়া এবং মোনাজাত শেষে নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে কার্যালয় পরিদর্শন এবং সেখানকার স্টাফদের খোঁজখবর নেন রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুনুর রশীদ।

এরপর উপস্থিত সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘অব্যাহতি পাওয়া চুন্নুর (মুজিবুল হক চুন্নু) চ্যালেঞ্জ প্রতিহত করেই শত শত নেতাকর্মী সঙ্গে নিয়ে আমরা কার্যালয়ে প্রবেশ করেছি। দেখি কে প্রতিহত করে? কার কত বুকের পাটা আছে, তা আগামীতেই প্রমাণ হবে।’

দেড় ঘণ্টারও বেশি সময় সেখানে অবস্থান শেষে কেন্দ্রীয় কার্যালয় ত্যাগ করেন কাজী মামুনুর রশীদ ও রওশনপন্থি নেতাকর্মীরা।


এরপর দুপুর দুইটার দিকে জাতীয় পার্টির কাকরাইল কার্যালয়ে যান জাগো নিউজের এই প্রতিবেদক। এসময় দেখা যায়, এরশাদের প্রতিকৃতিতে নেই রওশনপন্থিদের দেওয়া ফুল। ভবনের সামনে ঝুলছে জিএম কাদের ও মুজিবুল হক চুন্নুর পক্ষ থেকে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানানো বিশাল ব্যানার। তবে এসময় কার্যালয়ের সামনে দলটির কোনো পক্ষের নেতাকর্মীই চোখে পড়েনি।

দুই ঘণ্টারও বেশি সময় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান করেও কাউকে পাওয়া যায়নি। তবে ভবনের মূল ফটকে তালা ঝুলানো ছিল। কারা তালা ঝুলিয়েছেন, ফুল কারা সরিয়েছেন- এসব বিষয়ে বারবার জানতে চাইলেও কার্যালয়ে দায়িত্বে থাকা দুই নিরাপত্তাকর্মী কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

তবে কার্যালয়ের সামনে থাকা দোকানগুলোর কর্মচারীদের সঙ্গে কথা কথা বলে জানা যায়, সকাল থেকেই ফুল ছিল এরশাদের প্রতিকৃতির সামনে। জুমার নামাজের পর আর দেখা যায়নি। পরে খোঁজ করে পার্টি অফিসের পাশের এক ভবনের নিচতলায় কাজী মামুনুর রশীদের দেওয়া পুষ্পস্তবক পড়ে থাকতে দেখা যায়।এসব বিষয়ে জিএম কাদেরপন্থি নেতা ও জাপার যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম বলেন, ‘দলীয় শৃঙ্খলাবিরোধী কার্যকলাপের অভিযোগে জাতীয় পার্টি থেকে অব্যাহতি পাওয়া কয়েকজন এবং কিছু ভাড়াটে লোক সকালে এসেছিলেন। শুক্রবার বন্ধের দিন সকাল ৮টার দিকে তারা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এসে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের প্রতিকৃতিতে ফুল দেন। এরপর তারা কার্যালয়ের নিচ তলায় অবস্থিত ঢাকা মহানগর দক্ষিণের কক্ষে ১০ থেকে ১২ মিনিট অবস্থান করেন। পরে কার্যালয়ের বাইরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলে চলে যান।’

আরও পড়ুন: বাইরের কারও ইন্ধনে চলছে জাপাকে দুর্বল করার চেষ্টা: চুন্নু

তিনি বলেন, ‘এই বিষয়টি নিয়ে কিছু সংবাদমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রচারিত হয়েছে যে, জাতীয় পার্টি অফিস কে বা কারা দখলে নিয়েছে। এই সংবাদ অসত্য। জাতীয় পার্টি সারাদেশে জিএম কাদেরের নেতৃত্বে এক ও ঐক্যবদ্ধ।’

জিএম কাদেরপন্থি কমিটির যুগ্ম-দপ্তর সম্পাদক মোরশেদ আলম বলেন, ‘রওশনপন্থিরা অনধিকার প্রবেশ করেছেন। তারা পার্টি থেকে বহিষ্কৃত, অব্যাহতিপ্রাপ্ত। তারা কাক ডাকা ভোরে সকাল আটটায় অফিসে এসে ফুল দিয়েছেন। এরপর ভেতরে এসে নিচতলায় ৫-৭ মিনিট অবস্থান করে চলে যান। মোটামুটি ২৫ মিনিটের মধ্যে পুরো কার্যক্রম শেষ করে চলে যান তারা।’