শেয়ার বাজার

চৌদ্দগ্রামে তরুণ রাজনীতিবীদের উদ্যোগে সাংবাদিকদের সম্মানে দোয়া ও ইফতার

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ০৩ এপ্রিল, ২০২৪

চৌদ্দগ্রামে তরুণ রাজনীতিবীদের উদ্যোগে সাংবাদিকদের সম্মানে দোয়া ও ইফতার

এম এ  আলম (চৌদ্দগ্রাম) প্রতিনিধি: প্রতি বছরের ন্যায় এবারও মুহসিনুল উম্মাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান, ইসলামী ঐক্যজোটের কেন্দ্রীয় ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও আল মক্কা ট্রাভেলসের স্বত্তাধিকারী মুফতি মোঃ খোরশেদ আলমের উদ্যোগে চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকদের সম্মানে দোয়া ও ইফতার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (০৩ এপ্রিল) বিকেলে অফবিট রেষ্টুরেন্টে আয়োজিত অনুষ্ঠানে রমজানের তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা করেন মুফতি মোঃ খোরশেদ আলম। দৈনিক যায়যায়নি পত্রিকার প্রতিনিধি মোঃ বেলাল হোসেনের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন দৈনিক ইত্তেফাকের প্রতিনিধি মাহবুবুর রহমান মিয়াজী, এই চ্যারিটি সোসাইটির চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল মামুন, দৈনিক আজকের পত্রিকার প্রতিনিধি মোঃ আকতারুজ্জামান, সাপ্তাহিক চৌদ্দগ্রাম পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক মোঃ এমদাদ উল্যাহ, দৈনিক কালবেলার প্রতিনিধি আবু বকর সুজন, দৈনিক কালেরকণ্ঠের প্রতিনিধি আবুল বাশার রানা। 

অন্যান্যেদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আল মক্কা ট্রাভেলস মুন্সিরহাট শাখার পরিচালক সামছুল আলম, বার্তাবলো.কম এবং দৈনিক আমাদের নতুন সময়ের প্রতিনিধি এম এ আলম, এশিয়ান টিভির প্রতিনিধি কামাল হোসেন নয়ন, আনন্দ টিভির প্রতিনিধি মিজানুর রহমান মিনু, দৈনিক দেশ রুপান্তরের প্রতিনিধি মনোয়ার হোসেন, দৈনিক সকালের সময়ের প্রতিনিধি মুহা. ফখরুদ্দিন ইমন, দৈনিক মানবজমিনের প্রতিনিধি মোঃ শাহীন আলম, কুমিল্লার টিভির প্রতিনিধি আনিসুর রহমান, দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদের প্রতিনিধি গোলাম রসুল, দৈনিক গণজাগরণের প্রতিনিধি সফিউল রানা, দৈনিক গণমুক্তির প্রতিনিধি খোরশেদ আলম। 

অনুষ্ঠানে চৌদ্দগ্রামের প্রয়াত সাংবাদিক ও কবরবাসী সকল বাবা-মায়ের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন ইসলামী ঐক্যজোট চৌদ্দগ্রাম উপজেলার যুগ্ম আহবায়ক মাওলানা মোবারক করিম। সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশে সাংবাদিকদের উৎসাহ প্রদানে মুফতি খোরশেদ আলমের মতো অন্যান্য রাজনীতিবীদ ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের এগিয়ে আসার আহবান জানান সাংবাদিকবৃন্দ। এরআগে মুফতি মোঃ খোরশেদ আলম সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত শতাধিক অসহায় পরিবারের মাঝে ঈদের পোষাক বিতরণ করেন।


ফের ঢাকাসহ ৪ বিভাগে
ফের ঢাকাসহ ৪ বিভাগে শৈত্যপ্রবাহ, বুধ-বৃহস্পতি বৃষ্টির আভাস

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২৩ জানুয়ারি, ২০২৪

ফের ঢাকাসহ ৪ বিভাগে শৈত্যপ্রবাহ, বুধ-বৃহস্পতি বৃষ্টির আভাস

বার্তাবেলা ডেস্ক: সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কয়েক ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে গেছে। আরও তীব্র হয়েছে শীত। এতে জনজীবন প্রায় বিপর্যস্ত। শীতের তীব্রতা বেড়েছে নগরেও। দেশের অন্যান্য অঞ্চলের মতো শীতে জবুথবু রাজধানীবাসীও।

দেশের চার বিভাগ এবং চার জেলার ওপর দিয়ে বইছে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ। তবে আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রা বেড়ে শীতের তীব্রতা কমতে পারে। এছাড়া আগামী বুধ এবং বৃহস্পতিবার বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।

মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) সকালে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। একদিন আগে যা ৮ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল দিনাজপুর ও বদলগাছীতে।

ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে কমে হয়েছে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকা বিভাগ শৈত্যপ্রবাহের আওতায় থাকলেও শুধু ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রাই ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে রয়েছে। ঢাকা বিভাগের অন্যান্য স্টেশনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রয়েছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।

এদিকে মঙ্গলবার সকাল থেকে ঢাকার আকাশে রোদের দেখা মিলেছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বিস্তৃত অঞ্চলজুড়ে নির্দিষ্ট সময় ধরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে তাকে বলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। তাপমাত্রা ৬ থেকে ৮ ডিগ্রির মধ্যে হলে তাকে বলে মাঝারি এবং তাপমাত্রা ৪ থেকে ৬ ডিগ্রির মধ্যে থাকলে বলে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামলে তাকে বলে অতিতীব্র শৈত্যপ্রবাহ।

আবহাওয়াবিদ মো. আব্দুর রহমান জাগো নিউজকে বলেন, মঙ্গলবার পুরো ঢাকা, রাজশাহী, রংপুর, খুলনা বিভাগসহ শ্রীমঙ্গল, কুমিল্লা, ভোলা, বরিশাল জেলায় মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।

মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে তিনি জানান, দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।

তিনি আরও বলেন, আগামী বুধ এবং বৃহস্পতিবার বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে মঙ্গলবার রাতেই খুলনার সাতক্ষীরার দিকে হালকা বৃষ্টি হতে পারে। বুধ ও বৃহস্পতিবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম অঞ্চলের দিকে এবং ঢাকা বিভাগের দক্ষিণাংশের ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জের দু/এক জায়গায় হালকা বা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে।

শুক্রবার থেকে বৃষ্টি কেটে যেতে পারে জানিয়ে আব্দুর রহমান বলেন, কিছু কিছু জায়গায় কুয়াশা পড়বে, আবার কিছু কিছু জায়গায় রোদ থাকবে। দেশের উত্তরাঞ্চল আজ সকাল থেকেই পরিষ্কার। তবে দেশের পূর্বাংশের কুমিল্লা নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, সিলেটের দিকে কুয়াশা রয়েছে। আগামী দিনগুলোতে বিক্ষিপ্তভাবে বিভিন্ন জায়গায় কুয়াশা থাকবে, আবার বিভিন্ন জায়গায় আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে।


তদবির শিখতে ইনস্টিটিউট খোলার কথা বললেন এমপি শাহাজাদা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

তদবির শিখতে ইনস্টিটিউট খোলার কথা বললেন এমপি শাহাজাদা

বার্তাবেলা ডেস্ক: রাস্তাঘাটসহ এলাকার উন্নয়নের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীর কাছে ডিও লেটার (আধা সরকারি পত্র) দিয়ে এবং সংসদে বক্তব্য দিয়েও কোনো লাভ হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন পটুয়াখালী-৩ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য এসএম শাহাজাদা। এমন অভিযোগ করে তিনি তদবির শিখতে ইনস্টিটিউট খোলার কথা বলেছেন।

সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ সম্পর্কে আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

স্পিকারকে উদ্দেশ করে শাহাজাদা বলেন, আমরা সংসদে কথা বলি। আমাকে ৭ মিনিট সময় দিয়েছেন। এজন্য লাখ টাকার বেশি ব্যয় হয়েছে। আমরা কথা বলি, কথাগুলোর বাস্তবায়ন হওয়ার প্রয়োজন। তা না হলে শুধু কথা বলবো এলাকার লোকজন ফেসবুকে দেখবেন এটা তো! আমরা যে কথাগুলো বলি এটার যদি প্রয়োজনীয়তা থাকে তাহলে তা বাস্তবায়ন হওয়া দরকার। বাস্তবায়নে আমরা মন্ত্রণালয়ে ডিও দেই। সংসদে কথা বলি। এছাড়া তো বাকি কোনো জায়গা নেই।

তিনি অভিযোগ করে বলেন, আমরা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কিছু বৈষম্য দেখি। আমরা দেখি কোনো না কোনো আসনে বিস্তর কাজ হয়। অনেক রাস্তা যায়। সেখানকার জনগণ ভোট দেয়। সেখানকার জনগণের ভোট একটি, আমার এলাকার জনগণেরও ভোট একটি। এরপরও আমরা অনেক সময় বৈষম্যের শিকার হই। এই বৈষম্য থেকে আমার নির্বাচনী এলাকা মুক্তি পাবে এই প্রার্থনা করি। না হলে জানতে চাই- ডিও লেটার দিয়ে কীভাবে তদবির করতে হয়। এই তদবির করার জন্য কোনো ইনস্টিটিউট খুলতে হবে। সেখানে গিয়ে আমরা তদবির শিখবো এবং তদবির করে কাজ নেবো।

শাহাজাদার এ বক্তব্যের সময় সংসদ সদস্যরা টেবিল চাপড়ে সমর্থন জানান। তিনি আরও বলেন, আমার নির্বাচনী এলাকা গলাচিপার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ছাদ থেকে রোগীর গায়ে পলেস্তারা খসে খসে পড়ে। ফ্যান খুলে চিকিৎসকরা আহত হন।