শেয়ার বাজার

মহান বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন বাংলাদেশ প্রেস ইউনিটি'র নেতৃবৃন্দদের

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪

মহান বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন বাংলাদেশ প্রেস ইউনিটি'র নেতৃবৃন্দদের

বার্তাবেলা (নিজস্ব প্রতিবেদক): মহান বিজয়দিবসের ৫৪তম বার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ প্রেস ইউনিটির পক্ষ থেকে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। 

আজ (সোমবার) ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪, বাংলাদেশ প্রেস ইউনিটির আহ্বায়ক মোঃ এফ রহমান রুপক এবং সদস্য সচিব মোঃ শাহাজালাল ভুইয়া উজ্জ্বলের নেতৃত্বে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।


এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রেস ইউনিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ শাহাজাহান মিয়া, যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ এনামুল হক আবির, এবং সংগঠনের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ, যাদের মধ্যে ছিলেন মোঃ মহিন উদ্দিন স্বপন, মোঃ শাহ আলম সাগর,মাহবুব মন্ডল, মোসাঃ মাহাফুজা আক্তার, মোসাঃ ডালিয়া আক্তার, মোঃ রায়হান, মোঃ মনির হোসেন, এবং মোঃ নাজমুল হুদা বাবুল প্রমুখ।


এসময় নেতৃবৃন্দ তাদের বক্তব্যে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করেন এবং স্বাধীনতার মূল্যবোধ বজায় রাখতে সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।

এদিনের শ্রদ্ধা নিবেদনের মাধ্যমে তারা মুক্তিযুদ্ধের মহান আত্মত্যাগকে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন

Dummy Ad 1

সমুদ্রসীমার সম্পদ আহরণ করে কাজে লাগানোর তাগিদ প্রধানমন্ত্রীর

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

সমুদ্রসীমার সম্পদ আহরণ করে কাজে লাগানোর তাগিদ প্রধানমন্ত্রীর

বার্তাবেলা ডেস্ক: সমুদ্রসীমার সম্পদ আহরণ করে দেশের মানুষের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘টেরিটোরিয়াল ওয়াটারস অ্যান্ড মেরিটাইম জোনস অ্যাক্ট, ১৯৭৪ (অ্যাক্ট নং ২৬, ১৯৭৪)’ প্রণয়নের ৫০ বছর পূর্তিতে ‘সুবর্ণজয়ন্তী’ উদযাপন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের আছে তরুণ সমাজ। এরা অত্যন্ত মেধাবী। তাদের পথ দেখালেই বীরদর্পে সামনে এগিয়ে যাবে। আমরা সেটাই চাই।

এসময় বিভিন্ন দেশের যুদ্ধের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, শান্তি প্রগতি ও উন্নতির পথ দেখায়, জাতিকে অগ্রগরমান করে, উন্নত জীবন দেয়। আমরা সেজন্য শান্তি চাই। যুদ্ধ চাই না। বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় সেটি আছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা যেখানে রেখে গেছেন, বাংলাদেশ সেখানে থমকে গিয়েছিল। আমরা আবার সেখান থেকে শুরু করে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত করেছি। আমরা চাই, ২০৪১ সালের বাংলাদেশ হবে উন্নত, সমৃদ্ধ, স্মার্ট বাংলাদেশ। আধুনিক প্রযুক্তি ও জ্ঞানসম্পন্ন নাগরিক গড়ে তুলতে চাই। আমরা বিশ্বের বুকে মাথা উচু করে দাঁড়াবো। মর্যাদা নিয়ে চলবো। সব পরিকল্পনা ও কর্মসূচি নিয়ে রেখেছি। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সময়োপযোগী করে আমাদের পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে।

তিনি বলেন, খনিজ সম্পদসহ সব আমাদের উত্তোলন করতে হবে। কাজে লাগাতে হবে। এজন্য যথাযথ বিনিয়োগও প্রয়োজন। এজন্য আলাপ আলোচনা করছি। আন্তর্জাতিক টেন্ডারও দিয়েছি। আমরা বিশাল সমুদ্রসীমার যথাযথ ব্যবহার করে দেশের মানুষের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে কাজে লাগাতে চাই।

এসময় তিনি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আহ্বান জানিয়ে বলেন, আপনারা আসুন। বাংলাদেশে বিনিয়োগ করুন। আমাদের ভৌগলিক অবস্থানের কারণেই বিনিয়োগ করে আপনারাও লাভবান হবেন।

সরকারপ্রধান বলেন, আমরা কারো সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হবো না। তবে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার সামর্থ্য থাকতে হবে। ফোর্সেস গোল তৈরি করেছি। সে অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছি।

সমুদ্র এলাকার উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, বিশাল সমুদ্র এলাকায় ভৌত অবকাঠামো উন্নয়নে কাজ চলছে। মাতারবাড়িতে ডিপ সি পোর্ট করেছি। পায়রা সি পোর্ট করছি। এটা থেকে সমুদ্র বেশি দূরে না। এটার একটা ভবিষ্যৎ আছে। আমরা ধীরে ধীরে উন্নতি করছি। তাড়াহুড়া করছি না। ব্লু ইকোনমি বাস্তবায়নে বিশেষ ব্যবস্থা নিচ্ছি। আমাদের ভৌগলিক অবস্থানের কারণে নৌবাহিনী কতটা গুরুত্বপূর্ণ আমাদের জাতির পিতা অনুভব করেছেন। আমি এই নৌবাহিনীকে ত্রিমাত্রিক নৌবাহিনীতে রূপান্তর করেছি। অনেকে বলে, এটা কী দরকার ছিল। আমরা ছোট দেশ। আমরা কিন্তু জনসংখ্যার দিক থেকে অনেক বড়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭৫ সালের পরের সরকার আর কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। বিশাল সমুদ্রসীমায় আমাদের অধিকার নিয়ে কেউ কোনো কথা বলেনি, কোনো রকম উদ্যোগ নেয়নি। আমাদের স্থল সীমানা চুক্তিও জাতির পিতা করে দিয়ে যান। সংবিধান সংশোধন করে সে চুক্তি বাস্তবায়ন করে দিয়ে যান। পরে সেটি আর কার্যকর হয়নি। ২১ বছর পর আমরা ক্ষমতায় আসি এবং এ নিয়ে কাজ শুরু করি। এটি করতে হয় গোপনীয়ভাবে। সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়, এই নীতি মেনে চলেছি। পাশাপাশি আমাদের অধিকারটা আদায়েও সচেতন হই। উদ্যোগ নিই।

শেখ হাসিনা বলেন, বিশাল সমুদ্রসীমা আমাদের আছে। এটি আমাদের দেশের অর্থনীতিতে অনেক অবদান রাখতে পারবে। আজকের দিনের এই সেমিনার আমাদের সামুদ্রিক সম্পদের ব্যবহার ও সব সংস্থার সঙ্গে সহযোগিতা এবং সহায়ক ভূমিকা পালনে সক্ষম হবে। সমুদ্রপথ সবাই ব্যবহার করছে এবং ব্যবসা বাণিজ্য করে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত কোনো সংঘাত হয়নি, শান্তিপূর্ণ বাণিজ্যপথ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এটি অব্যাহত থাকবে বলে আমি বিশ্বাস করি। কখনোই সংঘাতপূর্ণ পরিবেশ হবে না। আমাদের পররাষ্ট্রনীতির মূলনীতি সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব ধারণ করেই আমরা এগিয়ে যাবো।

আনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। এছাড়া বিভিন্ন বাহিনীর প্রধানসহ সরকারের পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।



টিসিবির সয়াবিন তেল কিনতে ব্যয় বাড়ছে সরকারের

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২০ অক্টোবর, ২০২৪

টিসিবির সয়াবিন তেল কিনতে ব্যয় বাড়ছে সরকারের

ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য ৫৫ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে প্রায় ৮৭ কোটি টাকা। এই তেল কিনতে অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।

অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেওয়ার পর টিসিবির জন্য এই প্রথম সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দেওয়া হলো। প্রতি লিটার সয়বিন তেল কেনা হবে ১৫৭ টাকা ৯০ পয়সা করে। আওয়ামী লীগ সরকার সর্বশেষ যে দামে সয়াবিন তেল কিনেছিল এবার তার থেকে লিটারে প্রায় সাড়ে ৭ টাকা বেশি পড়ছে।

রোববার (২০ অক্টোবর) সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি বৈঠকে এই সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়।

বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র (জাতীয়) পদ্ধতিতে ৫৫ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সিটি এডিবল অয়েল লিমিটেড থেকে এই তেল কিনতে মোট খরচ হবে ৮৬ কোটি ৮৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের মূল্য ধরা হয়েছে ১৫৭ টাকা ৯০ পয়সা।

এর আগে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে সর্বশেষ সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয় গত ২৯ জুন। ওইদিন অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ২ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দেয়।

প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ধরা হয় ১৫০ টাকা ৪৮ পয়সা। এতে ২ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনতে মোট ৩৩১ কোটি ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা ব্যয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়। এই সয়াবিন তেলও সিটি এডিবল অয়েল লিমিটেড থেকে কেনার সিদ্ধান্ত হয়। অর্থাৎ আওয়ামী লীগ সরকার সর্বশেষ যে দামে সয়াবিন তেল কিনেছে তার তুলনায় এবার প্রতি লিটারে ৭ টাকা ৪২ পয়সা বেশি পড়ছে।

সয়াবিন তেল কিনতে ব্যয় বেশি হলেও সম্প্রতি আওয়ামী লীগ সরকারের তুলনায় বেশ কম দামে মসুর ডাল কিনছে সরকার। গত ৯ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি বৈঠকে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়। এই মসুর ডাল কিনতে মোট খরচ ধরা হয় ৯৬ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। আর প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম ধরা হয় ৯৬ টাকা ৩৯ পয়সা।

এর আগে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে সর্বশেষ মসুর ডাল কেনা হয় ১০২ টাকা ২০ পয়সা কেজি দরে। অর্থাৎ আওয়ামী লীগ সরকার সর্বশেষ যে দামে মসুর ডাল কিনে তার তুলনায় অন্তর্বর্তী সরকারের মসুর ডাল কিনতে কেজিতে ৫ টাকা ৮১ পয়সা কম পড়েছে।


বিএসএফের গুলিতে বিজিবি সদস্য নিহত
বেনাপোল সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বিজিবি সদস্য নিহত

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২৩ জানুয়ারি, ২০২৪

বেনাপোল সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বিজিবি সদস্য নিহত

বার্তাবেলা ডেস্ক: যশোরের বেনাপোল সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে এক বিজিবি সদস্য নিহত হয়েছেন। নিহত সিপাহী মোহাম্মদ রইস উদ্দীনের মরদেহ ভারতে রয়েছে। এ ঘটনায় ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক করে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে বিজিবি। রইস উদ্দীনের গ্রামের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জে।

যশোর ৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আহমেদ হাসান জামিল সোমবার (২২ জানুয়ারি) গভীর রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিজিবি সদস্য নিহতের খবর দেন।

সংবাদ বিজ্ঞাপ্তিতে বলা হয়, সোমবার ভোর আনুমানিক সাড়ে ৫টার দিকে বিজিবি যশোর ব্যাটালিয়নের ধান্যখোলা বিওপির জেলেপাড়া পোস্ট সংলগ্ন এলাকায় ভারত থেকে আসা একদল গরু চোরাকারবারিকে সীমান্ত অতিক্রম করে আসতে দেখে বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনীর টহল দল তাদের ‘চ্যালেঞ্জ’ করে। চোরাকারবারিরা তখন দৌড়ে ভারতের দিকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।

এ সময় বিজিবি টহল দলের সদস্য সিপাহী মোহাম্মদ রইস উদ্দীন চোরাকারবারীদের পেছনে ধাওয়া করতে করতে ঘন কুয়াশার কারণে দলবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। প্রাথমিকভাবে তাকে খুঁজে পাওয়া না গেলেও পরবর্তীতে বিভিন্ন মাধ্যমে জানা যায়, তিনি বিএসএফের গুলিতে আহত হয়ে ভারতের অভ্যন্তরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এরই মধ্যে ঘটনাস্থল জোলেপাড়া ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন বিজিবির দক্ষিণ-পশ্চিম রিজিওয়ন কমান্ডার ও যশোর ব্যাটালিয়নের সিইও লে. কর্নেল জামিল। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত তিনি ঘটনাস্থলে রয়েছেন। ঘটনার পরপরই এ বিষয়ে ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক করা হয় এবং জানা যায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই সৈনিক মৃত্যুবরণ করেছেন।

এ ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানানোর পাশাপাশি প্রতিবাদলিপি পাঠানোর কথা বলা হয়েছে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে।

যোগাযোগ করা হলে লেফটেন্যান্ট কর্নেল আহমেদ হাসান জামিল বলেন, সিপাহী রইস উদ্দীনের মরদেহ দ্রুত দেশে ফেরত আনার জন্য সব পর্যায়ে যোগাযোগ করছেন তারা।